নতুন নতুন সব খবর পেতে সংঙ্গে থাকুন।

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

সালথায় পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে নকল পেয়ে এক ছাত্রকে বহিস্কার


সালথা প্রতিনিধিঃ
এসএসসি ও দাখিল সমমানের পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে নকল সহ হাতেনাতে ধরা হলে এক ছাত্রকে বহিস্কার করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ফরিদপুরের সালথা উপজেলার সালথা কলেজ কেন্দ্রে। চলমান দাখিল সমমানের পরীক্ষায় আজ আরবী প্রথম পত্র পরীক্ষার দিন ছিলো।
জানা যায়, আজ সকাল ১০ টার দিকে পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিটের সময় পরীক্ষায় নকলের সাহায্য নিলে দাখিল কেন্দ্র সচিবের হাতে নকলসহ ধরা পরে পরীক্ষার্থী মো: কাঞ্চন মোল্যা, রোল-১১১০৭। পরে হল সচিব মো: আবু সায়েম মোল্যা উক্ত ছাত্রের বহিস্কারাদেশে স্বাক্ষর করেন। বহিস্কৃত ছাত্র মো: কাঞ্চন মোল্যা চলতি দাখিল পরীক্ষায় আর কোন পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারবে না হল সুপার কতৃক জানা যায়।
নকলমুক্ত পরিবেশে এসএসসি ও সমমানের দাখিল পরীক্ষা সমাপনের অংগীকার নিয়ে পরীক্ষা শুরু হওয়ার পূর্বেই সকল মাধ্যমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও দাখিল মাদ্রাসার সুপারদের নিয়ে এক জরুরী সভা করে সালথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নকলের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্সের ঘোষনা দিয়ে সতর্ক করেন । তদুপরিও বিভিন্ন সময়ে শিক্ষকদের বিরুদ্দে নকল উৎসাহিত করার অভিযোগ উঠলে  দাখিল পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো: আবু সায়ম মোল্যা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে নকলমুক্ত পরীক্ষাকেন্দ্র নীরিক্ষন করতে থাকেন।


Share:

বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

যা করে গেল রকিব কমিশন

আরাফাত সিদ্দিক: কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি) শপথ নেন ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। প্রথম দিনই প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ জানান, স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার মাধ্যমে তিনি তাঁর গুরু দায়িত্ব পালন করবেন। রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘আমাদের কাজের মধ্য দিয়েই আমরা সবাইকে তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব।’ সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর পর দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করাই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। তখন সিইসি বলেন, ‘যেকোনো সিস্টেমের অধীনেই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব।’ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় বহুল আলোচিত জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ১৫৩টি আসনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট নির্বাচন বর্জন করে। ব্যাপক সহিংসতার মধ্য দিয়ে হওয়া দশম এ সংসদ নির্বাচনে ভোট পড়ে ‘৪০ শতাংশ’। নির্বাচন কমিশনের ভোটার উপস্থিতির এই হিসাব দেখে অনেকের ভ্রু কুঁচকে যায়। তবে কমিশন কোনো সমালোচনা গায়ে মাখেনি। তখন সিইসি রকিবউদ্দীন বলেন, ‘৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো রকম সহিংসতা হয়নি।’ সাত হাজার নির্বাচন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছাড়াও সবমিলে রকিবউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কমিশন সাত হাজার নির্বাচনের আয়োজন করে। রাষ্ট্রপতির নির্বাচন থেকে শুরু করে এর মধ্যে রয়েছে স্থানীয় সরকার নির্বাচন। রকিবউদ্দীনের কমিশন ২০১৩ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আয়োজন করে। এরপর আয়োজন করে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। অন্যান্যগুলোর মধ্যে আছে নবম সংসদের শূন্য আসনের সাতটি উপনির্বাচন, দশম জাতীয় সংসদের ৯টি উপনির্বাচন, দশম জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে নির্বাচন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন ১০টি, সিটি করপোরেশনের উপনির্বাচন-৭টি, পৌরসভা নির্বাচন ২৮৪টি, পৌরসভা উপনির্বাচন ৯৫টি, প্রথম জেলা পরিষদ নির্বাচন ৬১টি, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ৪৮৭টি, উপজেলা পরিষদের উপনির্বাচন ১০টি, উপজেলা পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে নির্বাচন ৪৭০টি, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন চার হাজার ২৯৪টি এবং ইউনিয়ন পরিষদের উপনির্বাচন এক হাজান ৩৭৩টি। ছয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ধাপে ধাপে বাড়ে সহিংসতা প্রাণ যায় সাতজনের। অনিয়ম ছিল সর্বত্র। সিইসি বলেন, ‘যেটা হয়েছে সেটা হচ্ছে বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং এটা হবেই।’ ২০১৫ সালের শেষ দিকে প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে হয় পৌরসভা নির্বাচন।
Share:

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে তরুণদের সমাধান

সড়ক দুর্ঘটনার নানা কারণ হয়তো আমরা জানি। তবে আনাস, সিয়াম ও সুশান্ত কারণগুলো জেনে এগিয়ে এসেছেন সড়ক দুর্ঘটনা রোধে। প্রতিরোধের পথ বাতলে দিতে ছোট্ট একটি যন্ত্রও উদ্ভাবন করেছেন তাঁরা। তাঁদের উদ্ভাবিত যন্ত্রটি চালকের সহকারী ও পর্যবেক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ‘অ্যাডভান্স ড্রাইভার অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টেম’ নামের যন্ত্রটিকে তাঁরা সংক্ষেপে বলছেন ‘অ্যাডামস কিট’। মূলত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে যন্ত্রটি নানা ধরনের নির্দেশনা দেবে গাড়ির চালককে। গতকাল ২২ জানুয়ারি প্রথম আলো কার্যালয়ে কথা হয় এই তরুণদের সঙ্গে। অ্যাডামস কিটের বিষয়টি খোলাসা করলেন সিগমাইন্ড গ্রুপের পরিচালক আবু আনাস ইবনে সামাদ, ‘সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে বড় ভূমিকা গাড়ির চালকের। তাই আমরা এমন একটি যন্ত্রের কথা চিন্তা করেছি, যা চালকের সহকারী হিসেবে কাজ করবে। গাড়ির একজন “হেলপার” যেমন সব সময় নানা নির্দেশনা দিয়ে চালককে সহায়তা করে, যন্ত্রটি ঠিক তা-ই করবে।’ সিগমাইন্ড গ্রুপের মাধ্যমেই তাঁরা ‘অ্যাডামস বেসিক’ ও ‘অ্যাডামস প্রো’ নামে যন্ত্রটির দুটি সংস্করণ উদ্ভাবন করেছেন। কীভাবে কাজ করবে যন্ত্রটি? প্রতিষ্ঠানটির সহযোগী পরিচালক সিয়াম হোসেন বলেন, ‘গাড়ির সামনের গ্লাসের মাঝবরাবর বা চালকের পাশের ড্যাশবোর্ডে যন্ত্রটি লাগিয়ে রাখা হবে। লেন পরিবর্তন বা ওভারটেকিং করার সময় যন্ত্রটি শব্দ করে চালককে সতর্ক করবে। এ ছাড়া চালকের গতিবিধি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করবে। যা পরবর্তী সময়ে কর্তৃপক্ষ চাইলে জানতে পারবে।’ যন্ত্রটি পরীক্ষামূলক ব্যবহারের সময় তাঁরা একটি ভিডিও বানিয়েছেন। সেই ভিডিও দেখেই জানা গেল, গাড়ির সামনে মানুষ, যান ও অন্যান্য বস্তুকে নানা রঙে আলাদাভাবে চিহ্নিত করছে। যা অ্যাডামস কিটের ছোট পর্দায় দেখা যাচ্ছে। আবার কোনো গাড়ির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হলেই সতর্ক করে দিচ্ছে চালককে। ঝুঁকিপূর্ণ ওভারটেকিং করার সময় কোনো দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকলে সেটাও শব্দ করে জানিয়ে দিচ্ছে। এর মাধ্যমেই চালক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন তাঁর করণীয় সম্পর্কে। প্রতিষ্ঠানটির বিপণন কর্মকর্তা সুশান্ত রায় বলেন, এই সুবিধার বইরেও কোনো পথচারী যদি ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা পারাপার হয়, সেটাও অবহিত করবে চালককে। মূলত গাড়ির থেকে ২০ মিটার দূরত্বে কোনো ‘হুমকি’ থাকলে সেটাই জানিয়ে দেবে যন্ত্রটি। তবে চালকের দক্ষতা বিচার করার জন্য যন্ত্রটি সবচেয়ে কাজে দেবে বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা। কারণ, অ্যাডামস কিট সার্বক্ষণিক গাড়ির গতিবিধি ভিডিও করবে। যন্ত্রটির গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) ও অ্যাকসিলারোমিাটার তথ্য সংরক্ষণ করে রাখবে। পরবর্তী সময়ে এই তথ্য দেখে পর্যালোচনা করা যাবে চালক ঠিকভাবে গাড়ি চালিয়েছেন কি না। সিয়াম হোসেন বলেন, একবার লাইসেন্স পাওয়ার পর আমাদের দেশের চালকদের দক্ষতা সম্পর্কে আজ খোঁজ রাখা হয় না। নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান চাইলে এই যন্ত্রের মাধ্যমে চালকের দক্ষতা বিচার করতে পারে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, তাঁরা তিন বন্ধু। আবু আনাস ইবনে সামাদ পড়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) যন্ত্রকৌশল বিভাগে, সিয়াম হোসেন এখনো সেই বিভাগেই পড়ছেন। সুশান্ত রায় পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগে। তাঁরা যন্ত্রটির ধারণা উপস্থাপন করে গত বছর কানেকটিং স্টার্টআপ বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় সেরা পঞ্চাশের একটি উদ্ভাবনী উদ্যোগ হিসেবে পুরস্কার জিতেছেন। পুরস্কার জেতার পরই তা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেন। সব চড়াই-উতরাই পেরিয়ে গত ২৭ ডিসেম্বর তাঁরা এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এখন কাজ করছেন বিপণনের।
Share:

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

HOME

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Recent Posts

Unordered List

Sample Text

Pages

Theme Support